থাইল্যান্ড থকেে ৪ লাখ মট্রেকি টন চাল আসছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : দশেরে খাদ্য নরিাপত্তা নশ্চিতি ও ঘাটতি মটোতে থাইল্যান্ড থকেে ৪ লাখ ২০ হাজার টন চাল আমদানরি উদ্যোগ নয়িছেে সরকার। প্রতি মট্রেকি টনরে দাম ৫১০ থকেে ৫২০ র্মাকনি ডলারে এই চাল আমদানরি অনুমোদন দওেয়া প্রক্রয়িাধীন বলে খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গছে।ে

এ বষিয়ে খাদ্য সচবি মো. ইসমাইল হোসনে বলনে, থাইল্যান্ড থকেে মোট ৪.২০ লাখ টন চাল আমদানরি সম্ভাবনা রয়ছে।ে প্রায় ৫ লাখ ৮০ হাজার টন চাল আমদানরি কাগজপত্র ও অন্যান্য প্রক্রয়িা ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়ছে।ে

সরকার-টু-সরকার (জ-িটু-জ)ি ক্রয় ব্যবস্থার অধীনে দশেরে অস্থতিশিীল বাজার নয়িন্ত্রণে ইতোমধ্যে প্রতবিশেী রাষ্ট্র ময়িানমার থকেে ২ লাখ মট্রেকি টন চাল আমদানরি অনুমোদন দয়িছে।ে এই চালরে প্রতি মট্রেকি টনরে দাম পড়বে ৪৬৫ দশমকি ৫০ র্মাকনি ডলার। বুধবার সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রসিভা কমটিরি সভায় এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দওেয়া হয়। র্অথমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালরে অনুপস্থতিতিে কৃষমিন্ত্রী ড. মুহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক সভায় সভাপতত্বি করনে।

চলমান রাশয়িা-ইউক্রনে যুদ্ধরে কারণে বশ্বিজুড়ে খাদ্য সংকট বহুগুণে বড়েে গছে।ে এই দুই দশেই বশ্বিওে র্শীষ খাদ্য রপ্তানকিারক দশে। যুদ্ধরে কারণে বশ্বিজুড়ে দশে দুটি থকেে আমদানকিারক দশেগুলো খাদ্য আমদানি করতে পারছে না।

সূত্র জানায়, সরকার মোট ১০ লাখ মট্রেকি টন চাল আমদানি করতে চয়েছেলি। ৫ লাখ ৮০ হাজার মট্রেকি টন চাল আমদানরি জন্য কাগজপত্র সম্পন্ন করার পরে ৪.২০ লাখ টন ঘাটতি ছলি। ময়িানমাররে আতপ চাল দুই মাসরে মধ্যে বাংলাদশেে পাওয়া যাব।ে ময়িানমাররে চালরে দাম ভারতীয় চালরে চয়েে অনকেটা বশে,ি তবে ময়িানমাররে চালরে মান ভাল।

এদকিে গত সপ্তাহে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রসিভা কমটিি জ-িটু-জি চুক্তরি অধীনে রাশয়িা থকেে প্রতি মট্রেকি টন ৪৩০ র্মাকনি ডলার হসিাবে ৫ লাখ মট্রেকি টন গম আমদানরি জন্য খাদ্য মন্ত্রণালয়রে একটি প্রস্তাব অনুমোদন দয়িছে।ে দশেরে বভিন্নি সংবাদ মাধ্যমে এ সংক্রান্ত সংবাদ পরবিশেতি হয়ছে।ে তাতে বলা হয়ছে,ে বশ্বিরেও অনকে দশে রাশয়িা থকেে অনকে কম দামে গম কনিছ।ে

তবে দাম বশেি হওয়ার কারণ উল্লখে করে সূত্র জানায়, প্রথমত প্রতি মৌসুমে গমরে দাম ওঠানামা কর।ে দ্বতিীয়ত, মসির রাশয়িার কাছ থকেে প্রতি মট্রেকি টন ৩৬৮ র্মাকনি ডলারে গম কনিছে।ে কৃষ্ণ সাগরে রাশয়িার গভীর সমুদ্র বন্দর এবং বাংলাদশেরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দররে মধ্যে দূরত্ব ৫ হাজার ৬২১ কলিোমটিার, যখোনে মশির এবং রাশয়িার গভীর সমুদ্র বন্দররে মধ্যে দূরত্ব ৩ হাজার ৭৬৫ ক.িম.ি। তাই বাংলাদশেরে জন্য গমরে পরবিহন খরচ বশেি হয়।

তৃতীয় কারণ উল্লখে করে তনিি বলনে, এই অঞ্চলরে জাহাজগুলো রাশয়িার বন্দরে যতেে আগ্রহী নয়। বশেি দূরত্বরে কারণে অন্যান্য অঞ্চল থকেে কন্টইেনার জাহাজগুলোকে উচ্চমূল্যে ভাড়া নতিে হয়।

খাদ্য মন্ত্রণালয়রে সূত্র জানায়, রাশয়িার গমরে দাম বৃদ্ধরি একটি অন্যতম কারণ হলো চট্টগ্রামরে র্দুবল বন্দর ব্যবস্থাপনা, যা পণ্য খালাস ও লোড করতে বশেি সময় নয়ে।

এ ছাড়া বাংলাদশেে র্পযাপ্ত গুদাম নইে। একটি উদাহরণ তুলে ধরে সূত্র জানায়, গত বছর কনটইেনার অব্যবস্থাপনার কারণে রাশয়িার গম আনলোড করতে চট্টগ্রাম বন্দর অতরিক্তি ১২ দনি সময় লাগায়।

সূত্র জানায়, নানা প্রতবিন্ধকতা স্বত্বওে আমরা বভিন্নি রপ্তানকিারক দশে থকেে ৬ লাখ টন গম আমদানরি লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করছে।ি

দনৈকি খাদ্যশস্য মজুদরে প্রতবিদেন অনুযায়ী, ৫ সপ্টেম্বের র্পযন্ত দশেে মোট খাদ্যশস্যরে মজুত ছলি ১৯.৫০ লাখ টন। এর মধ্যে চাল মজুত ১৭.৪৯ লাখ টন, গম ১ লাখ ৩৮ হাজার টন এবং ধান ৯৫ হাজার টন। বাংলাদশেরে নরিাপদ খাদ্য মজুতরে পরমিাণ র্বতমান ১৯.৫০ লাখ টনরে বপিরীতে ১০ লাখ টন আছ।ে

পূর্ববর্তী নিবন্ধফের বেড়েছে ডিমের দাম, কমেছে পেঁয়াজের
পরবর্তী নিবন্ধরেমিট্যান্স গ্রহণে রটে নির্ধারণের প্রস্তাব ব্যাংকগুলোর