শীতের সবজির সরবরাহ বাড়ায় বাজারে কমেছে দাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাজারেসবজির সরবরাহ বাড়ায় কমেছে দাম। তাতে কিছুটা স্বস্তি পাচ্ছেন ক্রেতারা। কয়েকটি সবজি ছাড়া বাকি সব সবজির মোটামুটি ক্রেতাদের নাগালে রয়েছে।

শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) সকালে কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাজার দেখা যায়, প্রতি কেজি পুরোনো আলু ২৮ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, পটল, ৫০, শসা ৮০-১০০ টাকা, শিম ৫০ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, কাঁচামরিচ ৮০ টাকা, ধনিয়াপাতা ১২০ টাকা, ঢেঁড়স ৬০ টাকা, পেঁপে ৩০ টাকা, করলা ৫০-৬০ টাকা, উচ্ছে ৮০ টাকা, মূলা ৩০-৪০ টাকা, গাজর ৮০ টাকা, টমেটো ১০০-১২০ টাকা, ব্রকলি ৮০-১০০ টাকা ও পেঁয়াজ পাতা ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে প্রতি পিস লাউ ৬০ টাকা, ফুলকপি ৩০ টাকা, বাঁধাকপি ৪০ টাকা করে এবং লালশাক প্রতি আঁটি ১০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

বিক্রেতারা জানায়, পাইকারি বাজারের দামের ওপর তাদের নির্ভর করতে হয়। পাইকারি বাজারে কম দাম থাকলে তারা কমেই বিক্রি করেন সবজি। বর্তমানে বাজারে সবজির সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকায় দাম কিছুটা কমেছে।

শাহাজাদপুর কাঁচাবাজারে এক খুচরা সবজির বিক্রেতা বলেন, বাজারে এখন অনেক সবজি। এক সপ্তাহ আগেও ৫০-৬০ টাকায় যেই ফুলকপি বিক্রি হতো তা এখন ৩০-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুর সবজি ঢাকায় আসছে। আগামী তিন মাস সবজির বাজার গরম হবে না বলেও জানান তিনি।

সবজির দাম নিয়ে উত্তরবাড্ডা কাঁচাবাজারের এক ক্রেতা বলেন, ফুলকপি-বাধাঁকপি থেকে শুরু করে সামনে শীতকালীন বিভিন্ন সবজির দাম আরও কমবে। আগামী ২-৩ মাস সবজির বাজারে তেমন অস্থিরতা দেখা যাবে না। তবে সরবরাহ কমে গেলে দুয়েকটা সবজির দাম কিছুটা বাড়তেও পারে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবান্দরবানে পার্বত্য শান্তিচুক্তির ২৫ বর্ষপূর্তি
পরবর্তী নিবন্ধপোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে সরিয়ে বিশ্বে ফের ২য় বাংলাদেশ