নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের শেয়ারবাজারে গেলো সপ্তাহে নেতিবাচক ধারায় কেটেছে। এসময় সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে। দরপতন হয়েছে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারে। তবে আলোচ্য সময়ে বাজারমূলধন বেড়েছে ৯৫৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।
শনিবার (১ এপ্রিল) সাপ্তাহিক বাজার পর্যালোচনায় এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্যমতে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গেলো সপ্তাহের শুরুতে বাজারমূলধন ছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার ৪১০ কোটি ৯৩ লাখ ২১ হাজার টাকা। সপ্তাহের শেষ দিন সেটা দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৬২ হাজার ৩৬৬ কোটি ৩১ লাখ ২০ হাজার টাকা। আলোচ্য সময়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) বাজার মূলধন বেড়েছে ৯৫৫ কোটি ৩৭ লাখ ৯৯ হাজার টাকা ।
ডিএসইতে গেলো সপ্তাহে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৬৩৯ কোটি ১৭ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৭৬২ কোটি ৩ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। আলোচ্য সময়ে লেনদেন কমেছে।
ডিএসইতে গেলো সপ্তাহে মোট ৩৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে বেড়েছে ৯১টি, কমেছে ৪০টি এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৩৭টির শেয়ার ও ইউনিট দর।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২০৬ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৪৯ পয়েন্টে এবং ডিএসই৩০ সূচক ৮ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ২০৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিকে, গেলো সপ্তাহে সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১১২ কোটি ৬৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকা। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৫৭ কোটি ১৩ লাখ ৫৮ হাজার টাকা। সিএসইতে আলোচ্য সময়ে লেনদেন বেড়েছে।
সপ্তাহের ব্যবধানে সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৮৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮৮ পয়েন্টে, সিএসসিএক্স ৫১ পয়েন্ট কমে ১১ হাজার ১৪ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ২২ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে গেলো সপ্তাহে মোট ১৮৭ কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এরমধ্যে বেড়েছে ৪৬টির, কমেছে ৪৩টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৯৮টির শেয়ার ও ইউনিট দর।