বিশ্বকবি’র ৮২তম প্রয়াণ দিবস আজ

নিউজ ডেস্ক : বাঙালির মন ও মস্তিষ্কে যার অধিষ্ঠান চিরস্থায়ী; শরীরী মৃত্যু ঘটলেও তিনি জীবন্ত-জাগরূক। বলছি, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কথা। ১৯৪১ সালের আজকের দিনে অবিভক্ত ভারতে মহাপ্রয়াণ ঘটে বাঙলা ভাষার এই শয়ম্ভু’র।

বাঙলা ভাষা-সাহিত্যে অনতিক্রম্য রবী; অনিবার্য নিয়তি বাঙালির জীবনে-যাপনে, কৃষ্টি আর সংস্কৃতিতে।

সাম্্রাজ্যের চেয়েও বড় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যিনি নিজেই প্রার্থনা, প্রার্থনাতেই যাকে স্মরণে বাঙালি। তাইতো রীতি-নীতি ও প্রথায় পরিণত হয়েছেন রবী। KSRM
চিন্তার ক্ষেত্রে বিশ্বজাগতিক রবীন্দ্রনাথকে আপন করে নিয়েছে বাঙলা ভাষা। বাঙলা ও বাঙালিকে পরিচিত করেছেন বিশ্বাঙ্গণে। এনেছেন আন্তর্জাতিক চেতনা।

শুধু বাংলাভাষীদের মধ্যেই নয়- মানবিকতা, শুভবোধ, চিত্ত আর সত্ত্বার সাথে বসবাস করা রবীন্দ্রনাথ শিল্প-সাহিত্য আর কলার সকল শাখায় ঋদ্ধ করেছেন বিশ্বকে।

তাঁর সত্ত্বা প্রোথিত শিল্প আর শিক্ষায়। এমনকি কৃষি ও কৃষকের জন্যও ছিলেন ত্রাণকর্তার ভূমিকায়।

বিমূর্তপ্রেমে তিনি নিজেই নিজের স্রষ্টা। যারা শুভবোধ ও প্রগতিকে ভয় পায় তারাই বাধা মনে করে রবীন্দ্রনাথকে।

যিনি বাঙালির রক্তে-মজ্জায়-অস্থিমজ্জায়- তাঁকে কি মুছে ফেলা যায়! রবীন্দ্রনাথ শ্বাস-প্রশ্বাসের ন্যায় ধ্রুব বঙ্গীয় যাপনে-জীবনে।

এ পৃথিবী একবার পায় তারে, পায় নাকো আর- জীবনানন্দের শব্দমালায় বিনম্র শ্রদ্ধা কবিগুরু তোমায়।

পূর্ববর্তী নিবন্ধকরিম বেনজেমার পেনাল্টি মিস, ছিটকে গেল তার ক্লাবও
পরবর্তী নিবন্ধহজ প্যাকেজের কমানো টাকা ফেরত নেওয়ার আহ্বান