নিউজ ডেস্ক :
সৌদি পর্বের খরচের অর্থ জমা না দেওয়ায় ২২ হজ এজেন্সির কাছে ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
রোববার (২১ জানুয়ারি) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ব্যাখ্যা চেয়ে এজেন্সিগুলোর মালিকের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে সোমবারের (২২ এপ্রিল) মধ্যে সৌদি পর্বের খরচের পুরো টাকা জমা দিতে বলা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, হজের ভিসা প্রদান কার্যক্রম আগামী ২৯ এপ্রিল বন্ধ হয়ে যাবে। কিন্তু একাধিকবার পত্র ও জুম সভায় নির্দেশনা দেওয়া সত্ত্বেও ২১ এপ্রিল পর্যন্ত আপনার হজ এজেন্সিসহ মোট ২২টি হজ এজেন্সি সৌদি পর্বের খরচ নির্বাহের জন্য হাজী প্রতি এক লাখ ১০ হাজার বা এর চেয়েও কম টাকা (প্রাক-নিবন্ধনের অর্থসহ) জমা দেওয়ার পরে আর কোনো টাকা জমা করেননি। আপনার এমন কার্যক্রমের ফলে হজযাত্রীদের সৌদি আরব গমন অনিশ্চিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এমতাবস্থায় সোমবারের মধ্যে সৌদি পর্বের খরচের পুরো অর্থ জমা দেওয়াসহ কেন আপনি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অর্থ জমা করেননি এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ করা হলো। অন্যথায় ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা আইন, ২০২১’ অনুযায়ী প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
ডিবিএইচ ইন্টারন্যাশনাল, গাউছিয়া ট্রাভেলস অ্যান্ড টুরস, স্মার্ট টুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, ওয়ার্ল্ড লিংক টুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, আনসারী ওভারসিজ, এয়ার ফিলিস্তিন ইন্টারন্যাশনাল, আল রিসান ট্রাভেলস এজেন্সি লিমিটেড, ফারিহা ওভারসিজ, গ্লোবাল ভিশন ট্রাভেলস, গালফ ট্রাভেলস, জিয়ারত বাইতুল্লা ট্রাভেলস, মেসার্স ঢাকার তরী, মাশ-আরে-হারাম হজ ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস, মিকাত ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলস, মুবাশ্বিরা ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, নর্থ বেঙ্গল হজ ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, রোজিনা এয়ার ট্রাভেলস, সিনসিয়ার ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস লিমিটেড, স্কাই ওয়ার্ল্ড ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, মেহমান ট্রাভেলস অ্যান্ড ট্যুরস, হলি দারুন্নাজাত হজ ওভারসিজ ও ফিকাস ট্রাভেলস ইন্টারন্যাশনালের মালিকের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।