নিজস্ব প্রতিবেদক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) সূচকের উত্থানে মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা বাড়ছে। উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বাড়েছে।
ডিএসই ও সিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা গেছে, এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২০.০৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৭৯৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৯.২৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৬৬ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ০.৭৯ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২২২টি কোম্পানির, কমেছে ১১৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬২টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ৪৩৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৩৩ কোটি ৯৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৫৩.১৯ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৯৯৩ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮৪.৪০ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ৬১৪ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ১১.১১ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৪ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৩৪.১৮ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৭১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন, সিএসইতে ১৯১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৯৭টি কোম্পানির, কমেছে ৬৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৭টির।
দিন শেষে সিএসইতে ১৪ কোটি ৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।