নিউজ ডেস্ক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে, আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। এদিন উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসইর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৯.৯৮ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৫১৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ০.৮০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২১২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৩.৭৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৭৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১২২টি কোম্পানির, কমেছে ২১৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৭টির।
ডিএসইতে এদিন মোট ৬৭৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৫২৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৩১.৯৮ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৩৭ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৫৩.৬৮ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৬ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ০.৩৪ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৪৬ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ০.৪৯ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ২১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন সিএসইতে ২৫১টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬৩টি কোম্পানির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
দিন শেষে সিএসইতে ৫৯ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।