সূচকের পতনের সঙ্গে কমেছে লেনদেন

নিউজ ডেস্ক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৫ মে) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। একই সঙ্গে উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

ডিএসই ও সিএসইর ওয়েবসাইট থেকে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৫৮.২২ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৫২৭ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ১২.৭৯ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২১২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৪.১৪ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬১টি কোম্পানির, কমেছে ৩০১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩টির।

ডিএসইতে এদিন মোট ৫২৬ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৬৬৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৬৫.০২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৬৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ১০৪.৫৬ পয়েন্ট কমে ১৬ হাজার ৬০ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ১০.২২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৪৫ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৮০.৪৪ পয়েন্ট কমে ১২ হাজার ২১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

এদিন সিএসইতে ২৩৪টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৩২টি কোম্পানির, কমেছে ১৭৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮টির।

দিন শেষে সিএসইতে ১৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১৪ কোটি ৭১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

পূর্ববর্তী নিবন্ধরপ্তানি নীতিমালার খসড়া নীতিগত অনুমোদন
পরবর্তী নিবন্ধপ্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ