নিউজ ডেস্ক : দেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড মার্সেলের রেফ্রিজারেটর কিনে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন গাজীপুরের কালিয়াকৈরের বাসিন্দা ও দুবাই প্রবাসী মো. হাসেম। প্রাপ্ত ক্যাশ ভাউচারের বিপরীতে মার্সেল শোরুম থেকে তিনটি ফ্রিজ, দুটি ব্লেন্ডার ও একটি রাইস কুকার নিয়েছেন তিনি।
সোমবার (২০ মে, ২০২৪) টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের তক্তারচালা বাজারে মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম হোম ইলেট্রনিক্সে আনুষ্ঠানিকভাবে হাসেমের হাতে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।
উল্লেখ্য, সারা দেশে মার্সেলের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় দেশের যেকোনো শোরুম থেকে মার্সেল ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে ক্রেতারা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পেতে পারেন। আরও আছে লাখ লাখ টাকার নিশ্চিত উপহার।
ক্যাম্পেইনের আওতায় গত ৭ মে মার্সেল শোরুম থেকে থেকে ১৪৪ লিটারের একটি ফ্রিজ কেনেন হাসেম। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নাম্বার এবং ক্রয়কৃত ফ্রিজের মডেল নাম্বার ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরেই তার মোবাইলে মার্সেলের কাছ থেকে ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার ম্যাসেজ যায়।
ফুলবাড়িয়ার উত্তর বাঘবের এলাকার বাসিন্দা হাসেম। দীর্ঘদিন ধরে দুবাইয়ে চাকরি করেন তিনি। ছুটিতে বেড়াতে এসে বাসায় ব্যবহারের জন্য মার্সেল ব্র্যান্ডের ফ্রিজটি কিনেছিলেন তিনি। ক্যাশ ভাউচার পেয়ে মার্সেলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন হাসেম।
তিনি বলেছেন, আমি এর আগেও মার্সেল পণ্য ব্যবহার করেছি। মার্সেল পণ্যের মান ও সার্ভিস ভালো। কিন্তু, একটি ফ্রিজ কিনে লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পাওয়া যায়, তা কখনো ভাবিনি। আমাদের দেশি ব্র্যান্ডের পণ্য কেনা ও ব্যবহার করা উচিত।
ক্যাশ ভাউচার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন—সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও মুক্তিযোদ্ধা গিয়াস উদ্দীন আহমেদ, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শাহজাহান খান, বাঁশতেল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হুমায়ুন আহমেদ, স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেছুর রহমান, মার্সেল নর্থের ইনচার্জ কুদরত-ই-খুদা সাফওয়ান, ডিভিশনাল সেলস ম্যানেজার য়ৈবুর রহমান তুষার, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার জাহিদ হাসান ও হোম ইলেকট্রনিক্সের স্বত্বাধিকারী ওসমান গনী।