নিউজ ডেস্ক : গত ২৯ শে ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রীন কোজিতে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত হন ৪৬ জন। তাৎক্ষণিকভাবে রেস্টুরেন্টের তিনজন মালিক এবং ম্যানেজার মিলিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ। এই ঘটনায় হওয়া মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে কথা বলেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন্স) ড. খ. মহিদ উদ্দিন।
শনিবার (২৩ মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁওস্থ বাংলাদেশ চলচিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনে (এফডিসি) ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি আয়োজিত ‘কিশোর অপরাধ বৃদ্ধির কারণ নিয়ে ছায়া সংসদ’ শেষে প্রশ্নের জবাবে জানান তিনি।
মহিদ উদ্দিন বলেন, গত ২৯ শে ফেব্রুয়ারি বেইলি রোডের গ্রীন কোজিতে যে দুর্ভাগ্যজনক ঘটনাটি ঘটেছে সারা বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে নাড়া দিয়েছে। এ ঘটনায় গুরুত্ব বিবেচনা করে আমাদের ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে যে জায়গা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল এবং তার উপরের যে রেস্টুরেন্ট তার তিনজন মালিক এবং ম্যানেজার মিলিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, এই ঘটনায় হওয়া মামলাটির গুরুত্ব বিবেচনায় মামলাটি নিবিড় ভাবে তদন্ত করার জন্য এটি সিআইডিতে হস্তান্তর করা হয়। সে সময় আলামতসহ আসামি ও সবকিছুই তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট তাদের তদন্তের যে জায়গা সেটা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন বলে আমার ধারণা। পর্যাপ্ত সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ, গ্রেফতার এবং অন্যান্য সব কার্যক্রমগুলো যথাযথভাবে করছে। আমি এর বেশি বলতে পারব না কারণ মামলাটি এখন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে নেই।’