নিউজ ডেস্ক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২ মে) সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন আগের কার্যদিবসের চেয়ে ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। তবে, উভয় স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বেড়েছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩০.৯৯ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৬১৫ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ৪.৯২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ২৩২ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১২.৫৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৫টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ২০৭টি কোম্পানির, কমেছে ১৪০টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৮টির।
ডিএসইতে এদিন মোট ৭১০ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৮৩৫ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স ৫৩.৫১ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৫৯ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৮৯.৭৪ পয়েন্ট বেড়ে ১৬ হাজার ৪২ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ৪.৮০ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৫৬ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ৭০.১৬ পয়েন্ট বেড়ে ১২ হাজার ৩৫১ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
এদিন সিএসইতে ২২২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১২২টি কোম্পানির, কমেছে ৯১টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯টির।
দিন শেষে সিএসইতে ১৬ কোটি ১৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯২ কোটি ৭৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।