নিউজ ডেস্ক : ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (৩১ জুলাই) সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। তবে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) এদিন সূচক কমেছে। আগের কার্যদিবসের চেয়ে বুধবার ডিএসই ও সিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বাড়লেও সিএসইতে কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসই’র প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১০.৯৪ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ২৮০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। ডিএসই শরিয়া সূচক ২.৪২ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৫৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৪.৩৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ৮৮৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৭টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৭১টি কোম্পানির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৩টির।
ডিএসইতে মঙ্গলবার ৪৭০ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৪৩২ কোটি ৬৯ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক ২৭.৯২ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৯৩ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৪৮.২৫ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৯৩ পয়েন্টে, শরিয়া সূচক ০.৮০ পয়েন্ট কমে ৯৮০ পয়েন্টে এবং সিএসই৩০ সূচক ১.৯৩ পয়েন্ট বেড়ে ১১ হাজার ৮৬৯ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে ১৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬০টি কোম্পানির, কমেছে ১২৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬টির।
দিন শেষে সিএসইতে ১৩ কোটি ৬২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৯ কোটি ৫৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।